Home » MAWblog » International » কাশ্মীরঃ পৃথিবীর ভূস্বর্গ নাকি রক্তাক্ত উপত্যকা?
International
Written by: এস এম নাহিয়ান
13-05-2025
পৃথিবীর ভূস্বর্গ, কাশ্মীর। পৃথিবীর ভূস্বর্গ হিসেবে পরিচিত হলেও, অনেক কাশ্মীরবাসীর জন্যই তা স্বর্গের বদলে হয়ে গেছে নরক। নারকীয়তার আরেকটা নিদর্শন তৈরি হয়েছে এই কিছুদিন আগেই। পহলগাম অ্যাটাকে মারা গেছে ২৬ জন। আর তার প্রভাবটা শুধু কাশ্মীরিদের উপরেই পড়ে নি, বরং ছড়িয়ে পড়েছে পুরো ভারতে, এমনকি পাকিস্তানেও।
ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব নতুন কিছু নয়। কিন্তু ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বের সবচেয়ে বড় কারণটাই এই কাশ্মীর। কিন্তু কাশ্মীর বলতে আসলে ঠিক কোন অঞ্চলটিকে বোঝায়? ভারত পাকিস্তান দ্বন্দ্ব বোঝার আগে, সেই জিনিসটা পরিষ্কার হওয়াটা বেশি জরুরী।
বিবিসির তৈরি এই মানচিত্রটা দেখলে মোটামুটি একটা পরিষ্কার ধারনা পাওয়া যায়। কাশ্মীর নামে আমরা সাধারণত একটি অঞ্চলকে বুঝলেও, ২ লক্ষ ২২ হাজার বর্গকিলোমিটারের পুরো অঞ্চলটি, আসলে তিনটি ভাগে বিভক্ত। এর মাঝে ভারতের দখলে আছে প্রায় ৫৫ ভাগ। পাকিস্তানের দখলে আছে ৩০ ভাগ আর বাকি ১৫ ভাগ রয়েছে চীনের দখলে।
ভারতীয় কাশ্মীর অঞ্চলের মধ্যে মূলত রয়েছে জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীর, শ্রীনগর, আর লাদাখ। অন্যদিকে চীনের দখল করা অঞ্চল পরিচিত আকসাই চীন হিসেবে। আর পাকিস্তানের দখলে রয়েছে গিলগিট, বালিস্তান এবং আজাদ কাশ্মীর।
যেভাবে কাশ্মীর ভাগ হলো
সত্যি বলতে ইতিহাসের লম্বা সময় ধরেই কাশ্মীর কোনো না কোনো শক্তির অধীনে ছিল। কিন্তু বর্তমান কাশ্মীরের গল্পটা শুরু মোটামুটি ১৮৪৬ সালের দিকে। প্রথম শিখ যুদ্ধ শেষে, লাহোর ও অমৃতসার চুক্তির মাধ্যমে রাজা গুলাব সিংকে কাশ্মীরের মহারাজা বা অধিপতি বানানো হয়।
কিন্তু তখনো আসলে কাশ্মীরের সীমানা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় ছিল। কিন্তু যখন ব্রিটিশরা ভারতবর্ষ থেকে চলে যাওয়ার সিধান্ত নেয়, তখন কাশ্মীরের সীমানা-সমস্যার পাশাপাশি এর সার্বভৌমত্ব নিয়েও প্রশ্ন উঠে।
বস্তুত ভারত-পাকিস্তান দুই দেশই তৈরি হয়েছিলো ধর্মীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে। আর সে হিসেবে কাশ্মীরের পাকিস্তানের সাথেই যোগদানের কথা ছিল। কারণ ১৯৪৭ সালে কাশ্মীরের জনসংখ্যার ৭৭% ছিল মুসলিম আর ২০% ছিল হিন্দু। কিন্তু কাশ্মীরের মহারাজা হরি সিং নিজে ছিলেন হিন্দু। এছাড়াও কাশ্মীরের জন্য সেটিই ছিল প্রথমবারের মতো স্বাধীন একটি রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার সুযোগ।
আর তাই কাশ্মীরের মহারাজা হরি সিং, কোনো দেশেই যোগ না দিয়ে দুই দেশের সাথেই চুক্তি করেন। কিন্তু সেই চুক্তি ছিল ক্ষণস্থায়ী।
মহারাজা হরি সিং
প্রথম পাক-ভারত যুদ্ধ
১৯৪৭ সালের অক্টোবর মাস। পকিস্তানের বিভিন্ন পাহাড়ী উপজাতি গোষ্ঠী আক্রমণ করে বসে কাশ্মীরে। ভারতীয় দাবি অনুসারে সেই আক্রমণের পেছনে ছিল পাকিস্তান। এমনকি অপারেশন গুলমার্গের অধীনে নাকি প্রায় ২০ হাজার পশতুন যোদ্ধাকে তৈরি করার পরিকল্পনা ছিল পাকিস্তানের।
কিন্তু বাস্তবে কাশ্মীরকে আক্রমণকারী বাহিনী ছিল বিশৃঙ্খল ও অপ্রস্তুত একটি বাহিনী। তাই সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা কাশ্মীরকে দখল করতে পারে নি। এদিকে কাশ্মীরকে হারাতে দেখে মহারাজা হরি সিং কালবিলম্ব না করে ভারতের সাহায্য চান। ভারত শর্ত দিয়ে বসে যে, সামরিক সহায়তা চাইলে কাশ্মীরকে ভারতের অংশে হিসেবে ঘোষণা দিতে হবে। আর এভাবেই ১৯৪৭ এর অক্টোবরের ২৬ তারিখ, মহারাজা হরি সিং কাশ্মীরকে ভারতের অংশে হিসেবে ঘোষণা করেন। আর সেইদিনেই আকাশপথে শ্রীনগরে পৌছায় ভারতীয় সেনারা।
আকাশপথে কাশ্মীরে যাচ্ছে ভারতীয় সেনা
কিন্তু তা মেনে নেয় নি পাকিস্তান। অতঃপর শুরু হয় প্রথম ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। যা প্রথম কাশ্মীর যুদ্ধ নামেও পরিচত। ১৯৪৮ সালের ২২শে এপ্রিল কাশ্মীর সম্পর্কে জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশন ৪৭ পাশ হয়। আর ১৯৪৯ সালের পহেলা জানুয়ারি দুই বাহিনী যুদ্ধে ক্ষান্ত দেয়। সে সময় অধিকৃত সীমানাই পরবর্তীতে পরিচিত হয়, লাইন অফ কন্ট্রোল নামে।
কিন্তু কাশ্মীরের ভারতে যোগদান কখনই মেনে নিতে পারে নি পাকিস্তান। তাদের যুক্তি ছিল, শুধু মহারাজার সিধান্ত নয়, বরং গণভোটের মাধ্যমে কাশ্মীর কোন দেশের তার সিধান্ত নেওয়া উচিত। আর এর বিপক্ষে ভারতের যুক্তি ছিল, কাশ্মীরি জনগণ যেহেতু পরবর্তী ভারতীয় জাতীয় নির্বাচনগুলোতে অংশগ্রহণ করেই ফেলেছে, তাহলে তাদের ভারতের সাথে থাকতে মত রয়েছে।
চীন ভারত যুদ্ধ (১৯৬২)
তবে কাশ্মীরের সমীকরণে ভারত-পাকিস্তানের সাথে আরও একটি দেশ জড়িত। সেটি চীন। ১৯৬২ সালের ২০ অক্টোবর ভারতকে আক্রমণ করে চীন। মাত্র ১ মাসের যুদ্ধে প্রায় ৩৮০০০ বর্গকিলোমিটারের আকসাই চীন হারায় ভারত। যুদ্ধ শেষে ভারত পাকিস্তানের যেই সীমান্ত সৃষ্টি হয়, তার নাম লাইন অফ একচুয়াল কন্ট্রোল।
ভারতের দাবী অনুযায়ী, আকসাই চীন আসলে লাদাখের অংশ। আর ১৯৪৭ এর আগের ম্যাপে ফিরে গেলে, এই অঞ্চল ছিল কাশ্মীরি মহারাজার অধীনে। সেই অর্থে কাশ্মীরের কিছুটা অংশ আজ চীনেরও দখলে।
দ্বিতীয় ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ (১৯৬৫)
১৯৬২ এর যুদ্ধের মাত্র ৩ বছরের মাথায় কাশ্মীর নিয়ে আবার যুদ্ধ লাগে। ১৯৬৫ সালের ৫ আগস্ট পাকিস্তানি সৈন্যদের একটি বড় অংশ লাইন অফ কন্ট্রোল পেরিয়ে কাশ্মীরে প্রবেশ করে। কিন্তু তাদের পরনে ছিল সাধারণ কাশ্মীরি পোষাক।
পাকিস্তানি বাহিনীর মূল উদ্দেশ্য ছিল পুরো কাশ্মীর জুড়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করা, সাপ্লাই লাইন ধংস্ব করা, এরপরে পাকিস্তানের মূল বাহিনী দিয়ে আক্রমণ করা। সেই উদ্দেশ্য পাকিস্তানি সেনারা গুলমার্গ, রাজৌরির মতো শহরে ছড়িয়ে পড়ে। আর এ পুরো অপারেশনের নাম ছিল অপারেশন জিব্রাল্টার।
কিন্তু ভারতীয় বাহিনী টের পেয়ে যাওয়ায় অপারেশন জিব্রাল্টার ব্যর্থ হয়। ৬ ও ৭ আগস্ট কাশ্মীরের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারতীয় ও পাক বাহিনীর সংঘর্ষ হতে থাকে। এরই মধ্যে ১৫ আগস্ট ভারতীয় সেনাবাহিনী লাইন অফ কন্ট্রোল পাড়ি দিয়ে শ্রীনগর-লেহ’ রাজপথের গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করে ফেলে।
তার ১৫ দিনের মাথায়, পহেলা সেপ্টেম্বর পাকিস্তান লঞ্চ করে অপারেশন গ্র্যান্ড স্লাম। যদিও এই অপারেশনের সম্ভাব্যতা নিয়ে ভারতীয় লেফটেন্যান্ট জেনারেল হরবক্স সিং আগেই আন্দাজ করেছিলো। কিন্তু ভারতের আর্মি কমান্ড ছিল অপ্রস্তুত। তাই ভারত যথেষ্ট বেকায়দায় পড়ে। কিন্তু তবুও পাকিস্তান তাদের লক্ষ্য পূরণ, অর্থাৎ আখনুর দখলে ব্যর্থ হয়।
অপারেশন জিব্রাল্টার
আর তখনই ভারতীয় সেনাবাহিনী তড়িৎ গতিতে পাকিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলের অন্যান্য ফ্রন্ট আক্রমণ করে বসে। সেপ্টেম্বরের ৬ তারিখ প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান যুদ্ধ পরিস্থিতি ঘোষণা করেন। আর এভাবে কাশ্মীর দখলের প্রশ্ন নিয়েই দ্বিতীয় বারের মতো যুদ্ধ হয় ভারত পাকিস্তানের।
সিমলা চুক্তি (১৯৭১)
এমনকি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় আত্মসমপর্ণ করা ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্যকেও কাশ্মীর ইস্যুতে গুটি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন, ডিসেম্বরের ৩ তারিখ পাকিস্তান ভারতকে আক্রমণ করে বসে। এর পালটা জবাবে পূর্ব ফ্রন্টে যেরকম যৌথবাহিনীর মাধ্যমে ভারতীয় বাহিনী সরাসরি যুদ্ধে নামে, তেমনই পশ্চিম ফ্রন্টেও যুদ্ধ হয়। সেই যুদ্ধে ভারত পাকিস্তানের প্রায় ১৩,০০০ বর্গকিলোমিটার যায়গা দখল করে নেয়।
সিমলা চুক্তি
সিমলা চুক্তির মাধ্যমে মূলত আত্নসমপর্ণ করা ৯৩ হাজার সৈন্য ও ১৩ হাজার বর্গকিলোমিটার ভূমি ফেরত পায় পাকিস্তান। পাকিস্তানের হয়ে জুলফিকার আলী ভুট্টো কাশ্মীর সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে রাজি হন। আর এভাবেই ভারত-পাকিস্তানের মধ্যবর্তী লাইন অফ কন্ট্রোলকে আন্তর্জাতিক সীমানার ন্যায় মর্যাদা দেওয়া হয়।
তবে ভারতীয় বাহিনী অনেক অঞ্চল ফেরত দিলেও, সব অঞ্চল ফেরত দেয় নি। কৌশলগত ভাবে গুরুত্বপূর্ণ তুরতুক, ধোতাং, চালুংকা, আর চোব্রা ভ্যালির মতো প্রায় ৮৮৩ বর্গকিলোমটার আজও ভারতের দখলে রয়েছে।
কার্গিল যুদ্ধ ১৯৯৯
ভারতের চতুর্থ যুদ্ধটিরও শুরু হয় কাশ্মীর অঞ্চলে। তবে এই যুদ্ধে আক্রমণ প্রতি-আক্রমণ মূলত কাশ্মীর অঞ্চলেই আবদ্ধ ছিল। মূলত কার্গিল ছিল শ্রীনগর থেকে ২০৫ কিলোমিটার দূরের একটি জায়গা।
তবে এই যায়গাটির বিশেষত্ব ছিল ভিন্ন কারণে। শ্রীনগর থেকে লেহ’ পর্যন্ত একমাত্র সড়কপথ ছিল ‘ন্যাশনাল হাইওয়ে ১’। আর সেই সড়কপথ বিচ্ছিন্ন করার উদ্দেশ্য নিয়েই ভারতে প্রবেশ করে সেনাবাহিনী ও প্যারা মিলিটারি ফোর্স।
আর এই সুযোগটা তৈরি হয়েছিল প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে। লাইন অফ কন্ট্রোলের কাছাকাছি এতটাই ঠান্ডা যে, শীতকালে তা শূণ্যের নিচে ৪৯ / ৫০ ডিগ্রিতে চলে যায়। ফলে দুই বাহিনীইকে কিছু নিচু স্থানে চলে যেতে হয়।
আর এই সুযোগেই পাকিস্তানি বাহিনী কাশ্মীরিদের বেশ ধরে আবারও লাইন অফ কন্ট্রোলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ যায়গা দখল করে ফেলে। পরবর্তীতে ভারত এর জবাব দেয় একটি পূর্ণাঙ্গ মাত্রার যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। শেষ অবধি আন্তর্জাতিক প্রচন্ড চাপের মুখে পাকিস্তান তাদের সেনা সরিয়ে নেয়। এবং কার্গিল যুদ্ধ দুই দেশের সীমার পরিবর্তন ছাড়াই শেষ হয়।
বর্তমানে কেন এই আক্রমণ
কিন্তু কথা হলো, পহলগামে আক্রমণের সাথে এগুলোর সম্পর্ক কি? সম্পর্ক আছে।
বস্তুত, কাশ্মীর হলো ভারত-পাকিস্তানের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান। খেয়াল করলে দেখবেন, এই দুই দেশের চারটি বড় যুদ্ধের মধ্য ৩টিই সরাসরি কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে লেগেছে। এমনকি শিমলা চুক্তিও হয়েছে কাশ্মীরকে ঘিরে। কাশ্মীর বরাবরই দুই দেশের মানুষের কাছে খুব আবেগের নাম।
কাশ্মীরের আক্রমণ কি সুপরিকল্পিত নাকি নিরাপত্তার ইচ্ছাকৃত ফাঁক, সেটা নিয়ে খোদ ভারতীয়রাই প্রশ্ন তুলছেন। টিআরএফ নামে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন এই আক্রমণের দায়ভার গ্রহণ করলেও, পুরো ভারত জুড়ে সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি সবচেয়ে নাজুক। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কাশ্মীর ভারতের সবচেয়ে বেশি সেনা-অধ্যুষিত এলাকা হলেও, অটোমেটিক রাইফেল দিয়ে ২৬ জনকে মেরে ফেলার সময় সেখানে কোনো নিরাপত্তা ছিল না। বেশ লম্বা সময়জুড়ে এই নিরাপত্তার ঘাটতি নিয়ে এখন উঠতে শুরু করেছে নানা প্রশ্ন।
শুধু এটুকুই বলা যায়, এই অবস্থায় হয়তো দুই দেশ সরাসরি যুদ্ধে লিপ্ত হবে না। কিন্তু অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক, আর আর্থ-সামাজিক যুদ্ধ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। লন্ডনে পাকিস্তানি হাই-কমিশনের সামনে ভারতীয়দের বিক্ষোভ আর সেখানে পাকি কূটনৈতিকদের জবাবই পরিস্থিতি বলে দিচ্ছে। ভারতের পক্ষ থেকে ১৯৬০ সালের ইন্দুস ওয়াটার ট্রিটি বাতিল করার জবাবে পাকিস্তানও শিমলা চুক্তি বাতিল করেছে।
এর মধ্যে দিয়ে লাইন অফ কন্ট্রোল, ভারত-পাকিস্তান সীমানা সবই কিছুটা অনিশ্চিয়তার মুখে পড়েছে।
একই সাথে ওয়াকফ আইন সংশোধনের কারণে বিভিন্ন স্থানে যেই বিক্ষোভ হচ্ছিল, তা বদলে গেছে সাম্প্রদায়িকতার উলটো স্রোতে।
সব মিলিয়ে এই ২৬ জন মানুষের মৃত্যু কাশ্মীরের নিরাপত্তা জোরদারের পেছনে কতটা ভূমিকা রাখবে, আর কতটা রাজনৈতিক স্বার্থের চাহিদা মেটাবে, সেটাই এখন প্রশ্ন।
তথ্যসূত্র
১। আলজাজিরা
২। সিএফআর
৩। বিবিসি
৪। ব্রিটানিকা
৫। টাইমস অফ ইন্ডিয়া
৬। উইকিপিডিয়া
19-05-2025
International
বিশ্ব ইতিহাসে শান্তিপূর্ণ প্রতিরোধ ও অধিকার আদায়ের...
Read More28-04-2025
International
ভূমিকা চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক বিগত এক দশকে বৈশ্বিক...
Read More17-04-2025
International
‘সেভেন সিস্টারস ভারতের একটা ল্যান্ডলকড অঞ্চল। তাদের...
Read MoreTop 10 in...
03-10-2022
International...
24-11-2024
International...
03-10-2024
Miscellaneous...
30-09-2024
MAWblog strives to provide a platform for authors, reporters, business owners, academics, people who do writing as a hobby and concerned citizens to let their voices be heard by a wider community. Our goal is to publish contents that are in line with our core goals of promoting sustainable business practices, improving community harmony and facilitating knowledge sharing and ethical labour market practices.
We invite you to write and publish under any of our nine chosen categories and make an impact towards building a better and more sustainable future.